সদ্যপ্রাপ্ত :
ডিইউজে নির্বাচনে শহিদ-খুরশীদ পূর্ণ প্যানেল বিজয়ী নাঙ্গলকোটের তুলাতুলি উচ্চ বিদ্যালয় অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রুহুল আমিন আর নেই জিয়াউর রহমানের ৪২ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে নাঙ্গলকোটে দোয়া মাহফিল ও বস্ত্র বিতরণ নাঙ্গলকোটে বাড়িঘর ভাংচুর, লুটপাট, জোর পূর্বক উচ্ছেদ চেষ্টা নাঙ্গলকোটে সেপটিক ট্যাংকে বৃদ্ধের লাশ, ফায়ার সার্ভিসের প্রচেষ্টায় উদ্ধার নাঙ্গলকোটে বিএনপির সাংগঠনিক সভা ও দোয়া অনুষ্ঠান নাঙ্গলকোটে অর্ধশত বছর পূর্বে প্রতিষ্ঠিত মাদরাসার ভবন ভেঙ্গে জায়গা দখলের অভিযোগ নাঙ্গলকোট উপজেলা ও পৌরসভা যুবদল নবগঠিত কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে আনন্দ মিছিল নাঙ্গলকোটে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান মাওলানা আবু বকরকে সংবর্ধনা ও শুকরিয়া অনুষ্ঠান হাজার-হাজার মানুষের অংশগ্রহণে সাংবাদিক সায়েম মাহবুবের দাফন সম্পন্ন
নাঙ্গলকোটে কৃষকের খড়ের গাদায় প্রতিপক্ষের আগুন

নাঙ্গলকোটে কৃষকের খড়ের গাদায় প্রতিপক্ষের আগুন

কেফায়েত উল্লাহ মিয়াজী :
কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের জোড্ডা পূর্ব ইউনিয়নের আটগরা গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জেরে বুধবার দিবাগত রাতে বেলাল হোসেন নামে এক কৃষকের খড়ের গাদায় আগুন দেয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগী ওই কৃষক বাদী হয়ে একই বাড়ির এয়াকুব আলীর স্ত্রী পারুল বেগম, মৃত আবিদ হোসেনের ছেলে জাহিদুল ইসলাম, জাহিদের স্ত্রী সালমা বেগম, আবিদ হোসেনের স্ত্রী ছালেহা বেগমকে আসামী করে বৃহস্পতিবার দুপুরে নাঙ্গলকোট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে।অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার আটগরা গ্রামের মৃত আজহার আলীর ছেলে বেলাল হোসেনের খড়ের গাদার আশপাশে বুধবার রাত ১১টার দিকে একই বাড়ির এয়াকুব আলীর স্ত্রী পারুল বেগমকে ঘুরাঘুরি করতে দেখা যায়। কিছুক্ষণ পর কৃষক বেলাল হোসেনের খড়ের গাদায় আগুন লাগে। পরে বেলাল ও তার পরিবারের লোকজনের শোর চিৎকারে গ্রামবাসী এগিয়ে এসে প্রায় ১ঘন্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে ওই কৃষকের অন্তত ২০ হাজার টাকার খড় পুড়ে যায়, অল্পের জন্য রক্ষা পায় দুটি গরু, ৫০ মণ ধান ও তার বসত ঘর।

ভূক্তভোগী বেলাল হোসেন বলেন, আমার আর কোন ভাই না থাকায় দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ভাবে তারা আমাকে নির্যাতন করে আসছে। তারা চায় তাদের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে আমি যেন বাড়ি ছেড়ে চলে যাই। তারা গত কিছুদিন আগে আমার পালিত গরু ও হাঁস-মোরগের খাবারের পাত্রে বিষ মিশিয়ে দেয়, আমি গন্ধ পাওয়ায় আমার গরু গুলো প্রাণে রক্ষা ফেলেও ১৩টি হাঁস মারা যায়। এছাড়াও তারা আমাদের বাথরুমের পানির পাত্রে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে রেখে আমাদেরকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করে। আমি সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের কাছে এ ঘটনার সঠিক বিচারের দাবি জানাই।

এ ব্যাপারে অভিযুক্তদের বাড়িতে গিয়ে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় : বি-কেয়ার আইটি, বাপ্পি মজুমদার ইউনুস #01711-286173