সদ্যপ্রাপ্ত :
নাঙ্গলকোটে অর্থমন্ত্রীর নির্বাচনী পথসভায় বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের ব্যাপক উপস্থিতি নাঙ্গলকোটে যে কাজ করেছি ২শ’ ৫০ বছরেও কেউ করতে পারবে না… অর্থমন্ত্রী বাইয়ারা প্রবাসী কল্যাণ ইউনিট এর পক্ষ থেকে হাফেজিয়া মাদ্রাসার অজুখানার জন্য নগদ অর্থ হস্তান্তর নাঙ্গলকোটে অভিভাবক ও গুনিজন সমাবেশ বর্ণাঢ্য আয়োজনে ভিক্টোরিয়া কলেজের ১২৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত নাঙ্গলকোটে হাতের লেখা প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরণ নাঙ্গলকোটে এডুকেয়ার ব্রাইট স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন বৃত্তিপ্রাপ্ত সংবর্ধনা নাঙ্গলকোটে মা সমাবেশ ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকে কটাক্ষ করে নাঙ্গলকোট উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসারের বক্তব্য নঈম নিজামকে এমপি হিসেবে পেতে কুমিল্লা-১০ আসনের জনগণ ঐক্যবদ্ধ
বরেণ্য রাজনীতিবিদ অধ্যক্ষ আফজল খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠান

বরেণ্য রাজনীতিবিদ অধ্যক্ষ আফজল খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠান

কেফায়েত উল্লাহ মিয়াজী :

কুমিল্লার বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা, জেলা চৌদ্দ দলের সমন্বয়ক, বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ আফজলখান এডভোকেটের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী ১৬ই নভেম্বর বৃহস্পতিবার পালিত হয়েছে। ২০২১ সালের ১৬ নভেম্বর ঢাকার এ এম জেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।

আফজল খানের দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি ও মাগফেরাত কামনায় দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। এর আগে একই দিন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন উনার কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান করেন।

কুমিল্লা অঞ্চলের নেতা হলেও অধ্যক্ষ আফজল খান এডভোকেট জাতীয়ভাবে নানা কারণে আলোচিত ছিলেন। এ নেতা ১৯৪৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি কুমিল্লা শহরের রামমালা রোডস্থ পৈত্রিক বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। বাষট্টির শিক্ষা আন্দোলন, ছয় দফা আন্দোলন, উনসত্তরের গণ আন্দোলন এবং একাত্তুরের মহান মুক্তিযুদ্ধে তার অবদান অনশিকার্য। ১৯৬৫ সালে তিনি কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ভিপি নির্বাচিত হন। রাজনৈতিক কারণে আফজল খান অনেকবার কারাবরণ করেন এবং নির্যাতন ভোগ করেন।

মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক অধ্যক্ষ আফজল খান হাতিমারা কামাল নগর ক্যাম্পের কমান্ডারের দায়িত্ব পালন করেন। আফজল খান রাজনৈতিক জীবনে কুমিল্লা শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতি ছিলেন। ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকও। পরবর্তীতে তিনি জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম আহবায়ক হন। ছিলেন কুমিল্লা জেলা ১৪ দলের সমন্বয়ক। বর্ষিয়ান এই নেতা মৃত্যুর মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে এক ইতিহাসের যবানিকা হয়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন...

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

© ২০২০ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
কারিগরি সহযোগিতায় : বি-কেয়ার আইটি, বাপ্পি মজুমদার ইউনুস #01711-286173